মিয়ানমারে সেনা নিপীড়নের মুখে আশ্রয় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিরুদ্ধে ‘ঘৃণাত্মক বক্তব্য ও হিংসাত্মক হুমকি’ বন্ধ করতে মালয়েশিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফোরটিফাই রাইটসসহ ৮৪টি সংস্থা।
সোমবার (১১ মে) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন বরাবর লেখা এক খোলা চিঠিতে সংগঠনগুলো এ আহ্বান জানায়।
এর আগে গেল এপ্রিলে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে মালয়েশিয়ার ঘৃণ্য বার্তাগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। তাতে করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে শারীরিক সহিংসতার ভীতি সৃষ্টি হয়।
এ ব্যাপারে মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন ফোরটিফাই রাইটসের নির্বাহী পরিচালক অ্যামি স্মিথ বলেন, ‘সরকারের উচিত রোহিঙ্গাদের নির্দেশিত সব ধরনের সহিংসতা ও ঘৃণার প্রকাশ্যে নিন্দা করা। মালয়েশিয়ার রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ, অশ্লীল ও ঘৃণ্য বক্তব্য মালয়েশিয়ার মানবাধিকারের দায়বদ্ধতার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং অনভিপ্রেত।’
গত এপ্রিলে সামাজিক মাধ্যম টুইটার ও ফেসবুক ব্যবহারকারীরা বিদ্বেষমূলক, অমানবিক ভাষা ও চিত্রের পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় রোহিঙ্গাদের জোর করে মিয়ানমার ফেরত পাঠানোর আহ্বান জানানোর মতো ঘৃণ্য বার্তা পোস্ট করতে থাকে।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা রোহিঙ্গা নেতাকর্মীদের হুমকি দেয়ার পাশাপাশি তাদের সমর্থকদের শারীরিক আক্রমণ, হত্যা ও যৌন সহিংতার মতো জঘন্য হুমকি দেয়া শুরু করে।
এদিকে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯০০ রোহিঙ্গা নিবন্ধন করা হয়। তবে দেশটিতে তারচেয়েও বেশি সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোমবার (১১ মে) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মুহিউদ্দিন ইয়াসিন বরাবর লেখা এক খোলা চিঠিতে সংগঠনগুলো এ আহ্বান জানায়।
এর আগে গেল এপ্রিলে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে মালয়েশিয়ার ঘৃণ্য বার্তাগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। তাতে করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে শারীরিক সহিংসতার ভীতি সৃষ্টি হয়।
এ ব্যাপারে মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন ফোরটিফাই রাইটসের নির্বাহী পরিচালক অ্যামি স্মিথ বলেন, ‘সরকারের উচিত রোহিঙ্গাদের নির্দেশিত সব ধরনের সহিংসতা ও ঘৃণার প্রকাশ্যে নিন্দা করা। মালয়েশিয়ার রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ, অশ্লীল ও ঘৃণ্য বক্তব্য মালয়েশিয়ার মানবাধিকারের দায়বদ্ধতার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং অনভিপ্রেত।’
গত এপ্রিলে সামাজিক মাধ্যম টুইটার ও ফেসবুক ব্যবহারকারীরা বিদ্বেষমূলক, অমানবিক ভাষা ও চিত্রের পাশাপাশি মালয়েশিয়ায় রোহিঙ্গাদের জোর করে মিয়ানমার ফেরত পাঠানোর আহ্বান জানানোর মতো ঘৃণ্য বার্তা পোস্ট করতে থাকে।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা রোহিঙ্গা নেতাকর্মীদের হুমকি দেয়ার পাশাপাশি তাদের সমর্থকদের শারীরিক আক্রমণ, হত্যা ও যৌন সহিংতার মতো জঘন্য হুমকি দেয়া শুরু করে।
এদিকে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯০০ রোহিঙ্গা নিবন্ধন করা হয়। তবে দেশটিতে তারচেয়েও বেশি সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।